v শব্দ : কোনো কম্পনশীল বস্তু থেকে কোনো স্থিতিস্থাপক জড় মাধ্যমের মধ্য দিয়ে তরঙ্গের আকারে যে শক্তি আমাদের কানে এসে পৌঁছায় এবং মস্তিষ্কে এক বিশেষ অনুভূতির সৃষ্টি করে তাকে শব্দ বলে।
v শব্দের উৎস : প্রত্যেক কম্পনশীল বস্তুই হল শব্দের উৎস ।
vশ্রুতিগোচর শব্দ : কোনো বস্তুর কম্পন সেকেন্ডে 20 থেকে 20 , 000 বারের মধ্যে হলে সেই বস্তু থেকে উৎপন্ন শব্দ আমরা শুনতে পাই ।
vশব্দোত্তর শব্দ : কোনো বস্তুর কম্পন সেকেন্ডে 20 , 000 বারের বেশি হলে , ওই বস্তু থেকে উৎপন্ন শব্দ আমরা শুনতে পাই না । এই শব্দকে শব্দোত্তর শব্দ বলে । ওই কম্পনশীল বস্তু দ্বারা সৃষ্ট তরঙ্গকে শব্দোত্তর তরঙ্গ বলে ।
· শব্দোত্তর তরঙ্গের ব্যবহার :
Ø গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে ।
Ø পানীয় জল , দুধ ইত্যাদি জীবাণুমুক্ত করতে ।
Ø মানুষের দেহের মধ্যে টিউমার বা অন্য কোনো অসুখ নির্ণয়ে এই তরঙ্গ ব্যবহৃত হয় । একে আলট্রা সোনোগ্রাফি বলে ।
Øসমুদ্রের গভীরতা নির্ণয়ে , সমুদ্রের মধ্যে ডুবো পাহাড়ের অবস্থান জানতে শব্দোত্তর তরঙ্গ ব্যবহার করা হয় ।
vশব্দেতর শব্দ : কোনো বস্তুর কম্পন সেকেন্ডে 20 বারের কম হলে , বস্তু থেকে উৎপন্ন শব্দ আমরা শুনতে পাই না । এইরকম শব্দকে শব্দেতর শব্দ বলে এবং ওই বস্তুর কম্পন দ্বারা সৃষ্ট তরঙ্গকে শব্দেতর তরঙ্গ বলে ।
সম্পূর্ণ PDF টি ডাউনলোড করুন
WBP,KP etc combined leave